পেরুতে প্রথম ধরা পড়ে করোনার এই ল্যাম্বডা ভ্যারিয়েন্ট। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গেলো ১৪ জুন এই প্রজাতিকে 'ভ্যারিয়েন্ট অফ ইন্টারেস্ট' নাম দিয়েছে। ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্যে ৬ জন ল্যাম্বডা ভ্যারিয়েন্ট করোনা রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। এছাড়া চিলিতে গত দু’ মাসে আক্রান্তদের মধ্যে ৩২ শতাংশের শরীরে ল্যাম্বডার ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে। এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে আর্জেন্টিনা এবং ইকুয়েডরেও। দক্ষিণ আমেরিকার ৩০টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে এই ল্যাম্বডা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতীয় রিয়েন্টের চেয়েও ভয়াবহ হবে এই ভ্যারিয়েন্ট। কারো শরীরে এই ভ্যারিয়েন্ট থাকলে তা অন্যদের শরীরে ছড়িয়ে পড়ার আশংকা বেশি। করোনা প্রতিরোধে তৈরী টিকা গুলো ল্যাম্বডা ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে কতটা কার্কর তা নিয়ে গবেষণা চলছে।